Author About

__________________________________________________________________________________________________________ Maruf Sharker Munna stands as a beacon of creativity and cultural pride in Bangladesh. A prolific writer, filmmaker, and photographer, he has dedicated his life to telling stories that touch hearts and inspire minds. His journey is not just about personal achievement but about uplifting others and addressing critical social issues. Munna's literary works are a reflection of his deep connection to Bangladeshi society. His novels and poems delve into universal themes of resilience, love, and justice, rendered through a lens that celebrates local traditions and struggles. Through each word, Munna crafts worlds that resonate with readers across all walks of life. As a filmmaker, Munna captures the raw essence of human emotion and societal complexity. His films, including the acclaimed *Chandrapatan* and Gamer, are celebrated for their storytelling depth and visual brilliance. They explore themes like identity and social justice, bringing Bangladeshi narratives to a global audience. Munna's photography complements his other artistic ventures, freezing moments that tell untold stories. From tranquil rural landscapes to vibrant urban scenes, his lens captures the diversity and spirit of life in Bangladesh. More than an artist, Munna is a passionate advocate for social justice. He actively works to combat early marriage, promote youth empowerment, and raise awareness about climate change and adolescent health. His commitment to creating a better society is a testament to his belief in art as a force for good. This blog celebrates the incredible journey of Maruf Sharker Munna. Explore his works, engage with his stories, and be inspired by his vision for a better world. Follow the creative brilliance of a modern cultural icon and join the conversation as we delve into his art, activism, and impact.

Thursday, 5 December 2024

চিঠি - প্রিয় অমাবস্যা - মারুফ সরকার মুন্না

 


প্রিয় অমাবস্যা,

তোমার মায়াবিহরনী চোখের মায়ায় আমি এমনভাবে জড়িয়েছি যে, মনে হয় জীবনটা নতুন করে রঙিন হয়ে উঠেছে। তোমার চোখ যেন গভীর অরণ্যের মতো—গোপন রহস্যে ভরা, যেখানে আলো-ছায়ার খেলায় হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে।

তোমার চুল যেন অমাবস্যার নিশিথরাত্রির চাঁদহীন আকাশ, যা তারার আলোয় ঝলমল করে না, বরং নিজস্ব এক স্নিগ্ধতায় আমাকে মুগ্ধ করে। তোমার হাসি যেন শীতের সকালে ফুটে ওঠা সোনালি সূর্যের প্রথম কিরণ—গাঢ় শীতেও মনকে উষ্ণ করে দেয়।

তোমার অবয়বের প্রতিটি বাঁক যেন প্রকৃতির অপূর্ব সৃষ্টি। মনে হয়, ঈশ্বর নিজ হাতে একে একে গড়েছেন তোমাকে, পৃথিবীর সমস্ত সৌন্দর্য ঢেলে দিয়ে। তোমার মুখের চাঁদ যেন পূর্ণিমার রাতের জোছনা, যা নিজের আলোয় পুরো দিগন্তকে আলোকিত করে।

তুমি এমনই এক মায়াবিনী, যার উপস্থিতিতে সমস্ত জগত যেন থমকে দাঁড়ায়। তোমার সৌন্দর্য একদিকে যেমন লাবণ্যময়, অন্যদিকে যেন ভয়ানক। এই মায়ায় আটকে থাকা এক নিষিদ্ধ ইতিহাসের মতো, যা একবার দেখলে চোখ সরানো অসম্ভব।

তোমার প্রতি আমার এই আকর্ষণ বুঝি কোনো দৈবজাল, যে জালে একবার জড়িয়ে পড়লে মুক্তি মেলে না। তুমি হয়তো এক চিরন্তন ধাঁধা, কিন্তু সেই ধাঁধায় ডুবে যাওয়ার ইচ্ছা আমার প্রতিমুহূর্তে বাড়ছে।

ইতি,

মারুফ সরকার মুন্না

Sunday, 1 December 2024

কবিতা - শূন্যতা - মারুফ সরকার মুন্না

 

শূন্যতা

- মারুফ সরকার মুন্না 


জীবনের মানে?

একটি প্রশ্ন, উত্তরহীন।

শত প্রহরের ভাঁজে খুঁজে দেখি,

শূন্যের গভীরতাই একমাত্র সঙ্গী।


আলো, আঁধার, রঙ, গন্ধ—

সবই কি মায়া?

আকাশের নীলে জড়ানো কেবল

অন্ধকারের ছায়া।


স্রষ্টা?

তাকে তো খুঁজে পাইনি কোনো দিন।

শুধু এক অদৃশ্য শূন্যতা

গেঁথে রেখেছে অস্তিত্বের ময়ূরপঙ্খী বিন্দু।


পৃথিবীর যত গল্প, যত কল্পনা,

সব কি এক বিভ্রম?

একটি ভাঙা আয়নার টুকরোয় দেখি—

আমরা, আমাদের অস্থায়ী দহন।


তবু সময় চলে,

নদী বয়ে যায়, পাহাড় স্থির।

আমরা শুধু হেঁটে যাই শূন্যতার পথে,

বয়ে বেড়াই অস্তিত্বের জীর্ণ কীর্তি।


শূন্য কেবল এক মন্ত্র নয়,

এ এক দর্শন।

যেখানে ধ্বংসে নিহিত সৃষ্টি,

আর শূন্যতেই লুকিয়ে চিরকালীন অনন্ত।

Sunday, 24 November 2024

কবিতা - অপ্সারা - মারুফ সরকার মুন্না


অপ্সারা 

_ মারুফ সরকার মুন্না


 এই নগরী যেন প্রাচীন ব্যাবিলনের কোনো শূন্যস্তম্ভ,

যেখানে মানুষের হৃদয় ঘুরপাক খায় এক বিভ্রান্ত মরীচিকায়—

সেই প্রেম, যেন মিসরের চিরন্তন মমির মতো,

জড়ো হয়ে থাকে কেবল অতীতের ধূলিতে।

হে প্রেমিকা, তুমি কি সেই অনন্ত চুম্বন,

যা গ্রিক দেবীর ঠোঁটে আঁকা অমরত্বের প্রতীক,

যার স্পর্শে আমার নিঃশেষিত আত্মা জেগে ওঠে এক নতুন মহাবিশ্বের প্রতিধ্বনিতে?

তোমার নাভী কি সেই গঙ্গা, যেখান থেকে জেগে ওঠে প্রাচীন জনপদের মতো গভীর তৃষ্ণার্ত আকাঙ্ক্ষা?

তুমি এসো না, ভগ্নপ্রাচীরের মতো;

এসো যেন তাজমহলের শ্বেতশুভ্রতা, যেখানে প্রেমের চিরায়ত কাঠামো দাঁড়িয়ে আছে অসীম অনন্তের প্রতিজ্ঞায়।

তুমি এসো আমার কাছে মেসোপটেমিয়ার নদীর মতো,

যা দুই তীরের মাঝে বাঁধা অথচ ছুটে চলে অসীম সাগরের দিকে, তোমার শরীরের প্রতিটি বাঁক যেন সেই মোহনার মতো, যেখানে আমার সমস্ত পিপাসা এসে মিশে যায় প্রশান্তিতে ফারিন।

তোমার চুম্বন যেন হারিয়ে যাওয়া আটলান্টিসের রহস্যময়তা, গভীর, অন্তহীন, স্পর্শে এক অলৌকিক জলজগৎ,

যেখানে ডুবে গিয়ে আমি খুঁজে পাই এক অদ্ভুত গভীর শূন্যতা— কিন্তু তবুও যেন পূর্ণ হয়ে যাই বোধের অদ্ভুত বিস্ময়ে।

তোমার শরীর যেন প্রাচীন ইন্দুস সভ্যতার সুসংবদ্ধ অলংকার— যেখানে প্রতিটি ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে আছে বোধের প্রত্নতত্ত্ব, আমার হাত সেই প্রত্নসন্ধানীর মতো, ছুঁয়ে খোঁজে এক হারানো পৃথিবীর সারাংশ।

এই শহর আমাদের নয়—

এ যেন মায়ার মিশর, যার পিরামিডের ভিতরে কেবলই শূন্যতা, যেখানে আমরা দেবতার আদলে বাঁধা পুতুল মাত্র, প্রেমের শিকলে বেঁধে আছি এক দেহজ মোহে।

এসো, তুমি আর আমি গড়ে তুলি নতুন সভ্যতার প্রতিমূর্তি, যেখানে প্রাচীন আত্মাদের রক্ত মিশে আছে মাটির গভীরে। তোমার চুম্বনের আলোয় সে সভ্যতার মন্দির যেন জেগে থাকে, প্রতিটি স্তম্ভে, প্রতিটি ভাঁজে জড়িয়ে থাকে প্রেমের সেই শাশ্বত ধ্বনি, যা কোনো ভাঙা প্রাচীরেও মুছে যায় না, মুছে যায় না সময়ের ধুলোতেও।


    


কবিতা - শূন্যতা - মারুফ সরকার মুন্না

 


শূন্যতা

_ মারুফ সরকার মুন্না 


জীবনের মানে?

একটি প্রশ্ন, উত্তরহীন।

শত প্রহরের ভাঁজে খুঁজে দেখি,

শূন্যের গভীরতাই একমাত্র সঙ্গী।


আলো, আঁধার, রঙ, গন্ধ—

সবই কি মায়া?

আকাশের নীলে জড়ানো কেবল

অন্ধকারের ছায়া।


স্রষ্টা?

তাকে তো খুঁজে পাইনি কোনো দিন।

শুধু এক অদৃশ্য শূন্যতা

গেঁথে রেখেছে অস্তিত্বের ময়ূরপঙ্খী বিন্দু।


পৃথিবীর যত গল্প, যত কল্পনা,

সব কি এক বিভ্রম?

একটি ভাঙা আয়নার টুকরোয় দেখি—

আমরা, আমাদের অস্থায়ী দহন।


তবু সময় চলে,

নদী বয়ে যায়, পাহাড় স্থির।

আমরা শুধু হেঁটে যাই শূন্যতার পথে,

বয়ে বেড়াই অস্তিত্বের জীর্ণ কীর্তি।


শূন্য কেবল এক মন্ত্র নয়,

এ এক দর্শন।

যেখানে ধ্বংসে নিহিত সৃষ্টি,

আর শূন্যতেই লুকিয়ে চিরকালীন অনন্ত।



Saturday, 23 November 2024

কবিতা - কাশফুল - মারুফ সরকার মুন্না

 

কাফু 

 _  মারুফ সরকার মুন্না

তোমার চোখে -

 আমি একদিন কাশফুল দেখেছিলাম,

সাদা, নির্জন, নির্লিপ্ত, মৃতপ্রায়—

ঠিক যেন শেষবার আলো ছুঁয়ে যাওয়ার গল্প,

ঠিক যেন শূন্যতার কবিতা।

তুমি বলেছিলে, “ সবই মিথ্যে,

ভালোবাসা, প্রতিশ্রুতি, এমনকি এই কাশফুলও।”

আমি বিশ্বাস করেছিলাম, কারণ মৃত্যু কখনো মিথ্যে নয়।

কাশবনের মধ্য দিয়ে হেঁটে যাই আমরা,

পায়ের তলায় কেবল ঝরা পাতার কঙ্কাল,

জীবনের একটুখানি ছায়া।

কিন্তু পায়ের তলায় মাটি নেই,

শুধু শূন্যে ভাসি।

তুমি বাতাসে হাত ছুঁইয়ে বলেছিলে,

“এই মুহূর্তটাই শেষ হতে পারে,

তারপর যা থাকে, তা কেবল শূন্য।

তুমি জানো, এটা কিছু নয়।

তবুও আমরা এটাকে নিই;

তোমার ভালোবাসাও তেমনই।”

আমি বুঝতে পারি,

তুমি আর আমি দুজনেই কাশফুল,

একদিন ঝরে যাবো,

প্রতি নিঃশ্বাসে একটু একটু করে।

আমাদের শরীর থেকে ঝরে যায় দিন,

ঝরে যায় রাত।

মৃত্যু আমাদের প্রতিটি চুম্বনে নীরবে ফুঁ দেয়।

তবুও,

তোমার শূন্যতার হাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে

আমি শিখে গেছি,

শেষ হতে থাকাই জীবনের একমাত্র সত্য।

ধ্বংস মানেই শেষ নয়,

তা শূন্যে ফুল ফোটানোর মন্ত্র।

তোমার নীরবতায় ঝরে পড়া শব্দ,

কাশফুলের মতো—

আমি ছুঁতে চাই না।

শুধু দেখি,

কীভাবে শেষ হয়ে যাওয়া থেকে

শুরু হয় শাশ্বত সৌন্দর্য।

কবিতা - চুমুর মহাকাব্য - মারুফ সরকার মুন্না



চুমুর মহাকাব্য  _ মারুফ সরকার মুন্না 

মোমবাতির আলোয় তুমি এলে নীরব বাতাস হয়ে,  

তোমার গন্ধে ভরে গেল আমার গভীর হৃদয়।  

তোমার ঠোঁট ছুঁলো আমার ঠোঁট—  

এ যেন গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর প্রথম স্পর্শ।  

তোমার চুমুতে আমি খুঁজে পাই  

প্রাচীন সভ্যতার গল্প,  

যেখানে ক্লিওপেট্রার ঠোঁটে রোম হারিয়েছে তার শক্তি।


তুমি এলে এক ইন্দ্রাণীর মতো,  

চুলের গন্ধে বাঁধা সিন্ধু নদীর জল।  

তোমার চুমুতে অন্ধকারও পায় আলোর স্বাদ,  

যেন চাঁদ চুমু দেয় সূর্যকে গোধূলির সময়।  

তুমি কি পার্সেফোনি, নাকি লেডি গুডাইভা?  

তোমার চুমুর উত্তাপে গলে যায় বরফের শহর।


তোমার চুমু আমাকে নিয়ে যায়  

রোমের পুরাতন রাজপ্রাসাদে,  

যেখানে প্রেমিকারা চুমুতে বাঁধে যুদ্ধবিরতি।  

তোমার ঠোঁটের কোমলতায় আমি খুঁজে পাই,  

আমার হারানো মহাকাব্য।  

তুমি যেন অ্যাফ্রোডাইটের পূর্ণ রূপ,  

চুমুতে মিশে থাকে দেবতার মদিরা।


তুমি যখন প্রথম চুমু দিলে,  

আমার শরীর থমকে দাঁড়ালো,  

মনে হলো সময়ও থেমে গেছে।  

তোমার চুমুতে বেজে উঠলো  

সুমেরীয় বীণার নরম সুর,  

নদীর কলকল শব্দ আর বৃষ্টির ধারা।  

তোমার চুমু যেন প্রকৃতির দান,  

যেখানে শরৎ আর বসন্ত মিশে যায়।


তোমার চুমুতে হৃদয়ের প্রতিটি ভাঁজ খুলে যায়,  

গ্রীষ্মের পাতা ঝরে পড়ে শীতল হয়ে।  

তুমি কি কেবল মানুষ, নাকি কামনার দেবী?  

তোমার চুমুতে আমি খুঁজে পাই  

নক্ষত্রের শেষ আলোকরেখা।  

তুমি আমার রাতের বেহেশত,  

তোমার ঠোঁট আমার জন্য চিরকালীন নৈবেদ্য।


তোমার প্রতিটি চুমু আমাকে ভাসায়—  

কখনো অরণ্যে, কখনো সাগরের গভীরে।  

আমরা তখন একে অন্যের প্রেমে ডুবে যাই,  

তোমার চুমুতে কালের বাঁধন ভেঙে যায়।  

তুমি আমার প্রেমিকা, আমার দেবী,  

তোমার ঠোঁট থেকে চুমু করে আমি চিরজীবনের স্বাদ পাই।


তুমি এলে এক হেলেনের মতো,  

যার চুমুতে ট্রয়ের যুদ্ধ থেমে যায়।  

তুমি এলে এক সেলেনের মতো,  

যার চুমুতে চাঁদও হারায় তার জ্যোতি।  

তুমি এলে এক ইসিসের মতো,  

যার চুমুতে মৃতও ফিরে পায় জীবন।  

তুমি এলে এক ফ্রেয়া’র মতো,  

যার চুমুতে বরফও পায় বসন্তের স্বাদ।


তোমার নাভী যেন এক পবিত্র মন্দির,  

যেখানে আমি খুঁজে পাই দেবতার আশীর্বাদ।  

তোমার ত্রিবেণী যেন গঙ্গা, যমুনা আর সরস্বতীর মিলন,  যেখানে আমি খুঁজে পাই পবিত্রতার স্পর্শ।  

তোমার চোখ যেন হেরা’র,  

যেখানে আমি খুঁজে পাই স্বর্গের প্রতিচ্ছবি।  

তোমার উষ্ণতা যেন হেস্টিয়ার অগ্নিকুণ্ড,  

যেখানে আমি খুঁজে পাই শান্তি আর স্নেহ।  

তোমার ঠোঁট যেন অ্যাম্ব্রোসিয়ার মতো,  

যেখানে আমি খুঁজে পাই অমৃতের স্বাদ।


তোমার চুমুতে আমি খুঁজে পাই  

প্রাচীন দেবতাদের মন্ত্র,  

যেখানে প্রেম আর কামনা মিশে যায়।  

তুমি আমার চিরন্তন প্রেমিকা,  

তোমার চুমুতে আমি খুঁজে পাই  

আমার জীবনের মহাকাব্য।


Thursday, 21 November 2024

কবিতা - শেষ গান - মারুফ সরকার মুন্না





শেষ গান  

_ মারুফ সরকার মুন্না


হে মানুষ, 
স্মৃতির পটে রেখো না আমায়,
বিস্মৃতির ছায়ায় বিলীন হোক পরিচয়।
রুগ্ন দেহ, ক্লান্ত প্রাণ, এ জীবন নাহি চায়,
বহ্নির আঁধারে মিশে যাক জীবনের রং - যাহি পায়। 

জন্মেছি শুধু মৃত্যুর প্রান্তে পৌঁছাতে, 
আলিঙ্গনে তার, মুক্তি খুঁজে পাই।
জীবন এক প্রহসন, মিথ্যার উৎসবে ভরা,
মরণই সত্য, সেথায় শান্তি ধরা।

শরীরের ক্লান্তি, আত্মার বিষাদে, 
মৃত্যুই প্রাপ্তি, জীবন এক ভ্রান্তি। 
হে অনন্ত মহাযাত্রা, আমায় করো আহ্বান,
নির্মম পৃথিবীর স্মৃতি হতে চিরবিদায় দান। 

হে পৃথিবী, ভুলে যাও ক্ষুদ্র নাম, 
আমার কোনো চিহ্ন না থাকুক কোথাও। 
অস্তিত্ব হারাক, হোক চির অবসান, 
শূন্যতায় বিলীন হোক জীবনের শেষ গান 

Features

চিঠি - প্রিয় অমাবস্যা - মারুফ সরকার মুন্না

  প্রিয় অমাবস্যা, তোমার মায়াবিহরনী চোখের মায়ায় আমি এমনভাবে জড়িয়েছি যে, মনে হয় জীবনটা নতুন করে রঙিন হয়ে উঠেছে। তোমার চোখ যেন গভীর অরণ্যের মতো...

Popular